প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম এবং সুবিধা

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম এবং সুবিধা - আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা কিনা প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম এবং প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের সুবিধা সম্পর্কে জেনে নিতে চান। 

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম এবং সুবিধা


আপনি যদি প্রবাসী ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম এবং এ ব্যাংকের সুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে চান। তাহলে এই পোস্টটি একদম শেষ পর্যন্ত পড়ুন।


এক নজরে এই পোষ্টের মেইন টপিক গুলো 


  • প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোনের প্রকারভেদ
  • অভিবাসী ঋণ প্রদান 
  • লোন নেওয়ার যোগ্যতা 
  • ডকুমেন্ট
  • প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক ঋণ পরিশোধের চাঁদ এবং সময়সূচী 
  • পুর্নবাসন ঋণ 
  • ঋণ নেওয়ার যোগ্যতা
  • ঋণ গ্রহণের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র 
  • ঋণ পরিশোধের চার্জ 
  • বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋন
  • বিশেষ পূর্ণবাসন ঋন



প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোনের প্রকারভেদ

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের অধীনে যে সমস্ত লোন সেবা আপনি উপভোগ করতে পারবেন যে সমস্ত লোন সেবার একটি লিঙ্ক নিচে তুলে ধরা হলো। মূলত এই সমস্ত নামের অধীনে লোন দেওয়া হয়।

  • অভিবাসী ঋন প্রদান
  • পুনর্বাসন ঋন
  • বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋন
  • বিশেষ পূর্ণবাসন ঋণ

উপরে যে চারটি প্রকল্পের কথা মেনশন করা হয়েছে সেই সমস্ত প্রকল্প অনুযায়ী প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের যে কোন গ্রাহক সেবা উপভোগ করতে পারবেন। তাহলে আর দেরি না করে এখনি জেনে নিন চারটি প্রকল্পের মধ্য থেকে আপনি যদি লোন নিতে চান, তাহলে কি সমস্ত রিকোয়ারমেন্ট এবং অন্যান্য নিয়মাবলী প্রয়োজন হবে।



প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক অভিবাসী লোন নেওয়ার যোগ্যতা

আপনার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় বা নিয়োগকর্তারা মাধ্যমে যদি আপনি বিদেশে চাকরির জন্য ভিসা লাভ করে থাকেন আবেদনকারীকে নিয়োগকারী বা ব্যক্তিগতভাবে সংগৃহীত 2 কপি ফটোকপি ও মোবাইল নম্বর প্রদান করতে হবে। উক্ত ভিসা তিনদিন কর্মদিবসের মধ্যে আবেদনের জন্য ব্যাংকে পাঠাতে হবে এবং ফোন বা এসএমএস এর মাধ্যমে জানানো হবে।

আপনার অনুপস্থিতিতে আপনার ঘনিষ্ঠজন ব্যাংকের পাওনা পরিষদের দায়িত্ব গ্রহণ করতে হবে। অভিবাসী ঋণ গ্রহণের জন্য জামিনদারের আর্থিক সচ্ছলতা থাকতে হবে। 

ভিসা যাচাই এর সত্যতা পাওয়া গেলে নিম্নে বর্ণিত কাগজপত্রসহ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে যোগাযোগ করতে হবে।



প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক প্রবাসী লোন নেওয়ার ডকুমেন্ট

অভিবাসনে ঋণ গ্রহণের আবেদন প্রাপ্তির পর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্যবস্থাপকের বরাবর আবেদন করতে হবে। 

নমুনা অনুযায়ী আবেদন করার পর অভিবাসনের আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। 

আবেদনকারী সদ্য তোলা ৩ কপি ছবি ভোটার আইডি কার্ডের সত্যায়িত ফটোকপি, পাসপোর্ট সত্যায়িত ফটোকপি, বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা, ইউনিয়ন পরিষদ সার্টিফিকেটের সত্যায়িত ফটোকপি প্রদান করতে হবে।

আবেদনকারীর জামিনদার প্রত্যেকের সদ্যতোলা দুই কপি করে সত্যায়িত ছবি, ভোটার আইডি কার্ডের সত্যায়িত ফটোকপি, বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা সম্বলিত পৌরসভা ইউনিয়ন পরিষদে সার্টিফিকেটের সত্যায়িত ফটোকপি প্রদান করতে হবে।

অভিবাসনের ইন গ্রহণকালে কর্মীকে সঞ্চয়ী হিসাবে খুলতে হবে।

অভিবাসন কর্তৃক আয়োজিত সমুদয় রেমিটেন্স উক্ত হিসাবের মাধ্যমে দেশে পূরণ করতে হবে।

অভিবাসনের ইন গ্রহণকালে কর্মীকে বীমা সুবিধা দিতে হবে। 

জামিনদারদের যে কোন একজনের ব্যাংক একাউন্ট এর ৩ টি পাতা চেক প্রদান করতে হবে। 

জামিনদার কে দূতাবাস কর্তৃক প্রদত্ত অভিযান লেবার কন্ট্রাক্টের ২ কপি ফটোকপি এবং স্থানীয় ভাষায় অনুবাদ কৃত ভিসার এবং ভিসার যথাযথ বিষয়ে বিএমইটি/বোয়োসেলের প্রত্যায়ন।

শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ এবং সত্যায়িত ফটোকপি প্রদান করতে হবে। 

শারীরিক যোগ্যতার সার্টিফিকেট সত্যায়িত ফটোকপি প্রদান করতে হবে। 

অভিবাসন ব্যয় বিবরণী সাদা কাগজে লিখিত আবেদনকারীদের কর্মস্থলের ঠিকানা টেলিফোন নাম্বার ইমেইল ঠিকানা ইত্যাদি প্রদান করতে হবে। 

কর্ম অভিজ্ঞতার সনদ।

যে এজেন্সির মাধ্যমে বিদেশ যাবেন অথবা বিমান টিকেট ক্রয় করবেন সম্ভাব্য যাত্রা তারিখসহ প্রত্যায়ন। 

বিমান টিকিট এর ফটোকপি। 

ঋণ ফেরত প্রদানের হলফনামা।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Post a Comment (0)

নবীনতর পূর্বতন