নগদ একাউন্টের অফার ২০২৩ - Nagad Account All Offer 2023

প্রথমেই বলা হচ্ছে নগদ এর ক্যাশ নিয়ে আপনি যদি নগদে ক্যাশ ইন করেন তাহলে প্রতি হাজারে আপনাকে পাঁচ টাকা করে ক্যাশব্যাক দেওয়া হবে। আপনি যদি ১,০০০ টাকা ক্যাশ ইন করে তাহলে পাঁচ টাকা দশ হাজার টাকা করলে পাওয়া যাবে ৫০ টাকা করে দেওয়া হবে। আর আপনার মনে হতে পারে যে ভাই এক হাজার টাকা করে আমি যদি ১০০ টাকা খেয়েছেন করি আপনি ১০০ টাকা কেজি হলে ১০০ টাকার জন্য হিসাব করে যত টাকা আছে কত টাকা আপনার একাউন্টে দিয়ে দেওয়া হবে টাকার পরিমাণ যত বেশি হবে তত বেশি হবে।

এবং ক্যাশ আউট করেন তাহলে আপনাকে চার্জ দিতে হবে ১৪.৫ টাকা কিন্তু বলব আমি বলব যে ক্ষেত্রে প্রসারণ এর টাকা কিভাবে সারানো টাকা আপনি যখন করবেন প্রতি হাজারে আপনাকে যেহেতু পাঁচ টাকা ক্যাশব্যাক দিচ্ছে। যখনই আপনি আবার ক্যাশ আউট করতে যাবে তাহলে তো আপনার ৫ টাকা কম লাগতেছে।

গ্যাস্ট্রিন এবং ক্যাশ আউট তো গেল এরপর হচ্ছে সেন্ড মানি সেন্ড মানি ক্ষেত্রে আপনি তাদের যে মোবাইল এপ্লিকেশন আছে নগদের সেখান থেকে যদি সেন্ড মানি করে যত ইচ্ছা তত পারেন কোন অসুবিধা নেই। সম্পূর্ণরূপে আর যদি আপনি তাদের ইউএসএসডি কোড ডায়াল করে যদি সেন্ড মানি করেন সেক্ষেত্রে আপনাকে কল দিতে হবে টাকা করে প্রতি ট্রানজেকশন এর জন্য। এরপর আরও একটা সুবিধা রয়েছে সেটা হচ্ছে আপনি যদি নগদ একাউন্টে টাকা সঞ্চয় করেন তাহলে সেক্ষেত্রে আপনাকে প্রতি মাসে মাসে থাকলে সেটার উপর একটা পিক দেওয়া হবে।


নগদ একাউন্টের অফার


নগদ একাউন্টে কত টাকা প্রফিট পাবেন

আপনাকে বলব কত টাকা জমা রাখলে নগদ একাউন্টে কত টাকা প্রফিট পাবেন এবং কিভাবে হবে সেটা বিস্তারিত প্রথম কথা হচ্ছে আপনার অ্যাকাউন্টেই টাকাটা জমা রাখবেন। সেটা একমাস থাকতে হবে এক মাসের যদি কম হয় তাহলে পাবেন না একমাস থাকতে হবে এবং আপনাকে দেখতে চাই এটা দেওয়া হবে তো দেখা করা হবে বাকি সব পারে না যদি শূন্যতাকে ১,০০০ দশমিক ৯৯ টাকা থাকে তাহলে সেটা হচ্ছে আপনার দেওয়া হবে যদি ৫,০০০ দশমিক ৯৯ টাকা থাকে।

আর যদি ৫,০০০ টাকা থেকে ৫,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত থাকে সেক্ষেত্রে আপনাকে দেওয়া হবে সাড়ে ৭ শতাংশ এবং এটা কিভাবে হিসাব করা হবে এটা হচ্ছে বাৎসরিক হিসাব করে এক মাসের জন্য কত টাকা প্রতিমাসে প্রতিমাসে দিয়ে দেওয়া হবে। আপনাকে যেটা এক বছর পরে আপনাকে প্রথমে আপনার একাউন্টে টাকা জমা থাকবে সেটা আপনি কত টাকা পাবেন সেটা হিসাব করা হবে হিসাব করে প্রতিমাসে প্রতিমাসে দিয়ে দেওয়া হবে। 

যদি আমি উদাহরণস্বরূপ আপনাকে বলি আপনার একাউন্টে ২,০০০ টাকা জমা রাখলেন ২,০০০ টাকা জমা রাখলে সেটা প্রত্যাখ্যান করে পাবেন। যদি ২,০০০ টাকা আপনার একাউন্টে জমা রাখেন এবং সম্পূর্ণরূপে নগদ একাউন্ট থাকে সে ক্ষেত্রে ১০০ টাকায় যদি ৫ টাকা হয় তাহলে ২,০০০ টাকার জন্য আপনার কাছে ৫০, ১০০ টাকা হলে ১০০ টাকা এক বছরের জন্য সেইটা আপনার আপনার একাউন্ট নগদ একাউন্ট এর মধ্যে জমা করে দেওয়া হবে।

নগদে সঞ্চয় এর হিসাব আপনারা যারা যাদের টাকা আছে তারা চাইলে নগদে সঞ্চয় করে রাখতে পারেন সেখান থেকে প্রফিট পাবেন। আর যারা ধর্মীয় দিক থেকে চিন্তা করে করবেন যে ভাবে কতটুকু জায়েজ তারা দিতে পারে তা সম্পূর্ণরূপে আপনার ইচ্ছা আপনি বন্ধ করতে পারবেন। এটা তাদের যে কোন সন্তান আছে সেখানে কল করে আপনি যদি বলেন তাহলে সিস্টেম টা বন্ধ করে দেবে।

নগদ একাউন্ট কিভাবে খুলবেন যাদের কোনো অ্যাকাউন্ট নেই তারা যদি নগদ একাউন্ট করেন তাহলে ২৫ টাকা বোনাস পাবেন। আর কারো ট্রান্সফারের মাধ্যমে যদি জয়েন করেন একাউন্ট থেকে টাকা বোনাস পাবেন তাহলে সর্বোচ্চ ৫০ টাকা নগদ এর নতুন অ্যাকাউন্ট খুললেই পাবেন। তবে মনে রাখবেন যদি কারো রেফার এর মাধ্যমে শুধুমাত্র প্রতিষ্ঠানের সকল সুযোগ সুবিধা।

আপনি যদি একটিভ নগদ অ্যাকাউন্ট পরিচালনা করে থাকেন যে জেনে খুশি হবেন দেশের মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ইতিহাসে প্রথম ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন নগদ নিয়ে আসছে ডিপিএস এর সুবিধা।


দুইটার মাধ্যমে আপনি ডিপিএস করতে পারবেন সেই বিষয়টি নিয়ে ডিটেইলস কথা বলব 

টোটাল কতটা কিস্তি দিতে পারবেন কত টাকা করে দিতে পারবেন এবং টোটাল কত টাকা আপনার জমা হবে এবং টোটাল কত টাকা আপনি পাবেন পুরো বিষয়টি আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব।

প্রথমেই ডিপিএস সম্পর্কে আমি কিছু তথ্য আপনাদের কে দায়িত্ব হচ্ছে ডিপোজিট প্রিমিয়াম থিমটি ডিপিএস স্কিম আছে টোটাল দুটি এটি হচ্ছে তিন বছরের জন্য। ওয়ান হচ্ছে ১০,০০০ টাকার এবং স্টিম টু হয়েছে ১ লাখ টাকার। ওয়ানের ১০,০০০ টাকার যে কিস্তি সেটা হচ্ছে প্রতি মাসে আপনাকে ২০০, ৫৯ টাকায় প্রধান করতে হবে তিন বছর ৩৬ টি কিস্তির মাধ্যমে।

যদি এক লাখ টাকার স্কিম যেটাতে আপাকে জমা দিতে হবে প্রতি মাসে ২ হাজার ৫৯০ টাকার মাধ্যমে তিন বছরের ৩৬ টি কিস্তি দিয়ে প্রধান করতে হবে। সেই ক্ষেত্রে আপনার কাছে যদি মনে হয় যে আপনি দূর দিয়ে পাঁচটি বা দশটি কৃষিপ্রধান করে আর করতে যাচ্ছেন না আপনার যে অ্যাকাউন্ট আছে যে টাকাটা জমা দিয়েছেন সেই টাকাটা আপনি আমার একাউন্টে চলে আসতে পারবেন কোন প্রবলেম নেই। তবে আপনি কোন লভ্যাংশ পাবেন না আপনাকে বলা হয়েছে ৩৬ টি কিস্তি প্রধান করার জন্য ৩৬ ডিগ্রি প্রদান করার পরে এক মাস ওয়েট করে আপনি যখন আপনার টাকাটা আপনার মেইন একাউন্টে নিয়ে আসবেন তখন আপনি একটা লভ্যাংশ পাবেন।

 যেমন আপনে যদি ২৫৯ টাকা ৩৬ টি কিস্তির মাধমে দেন তাহলে আপনার জমা হচ্ছে ৯৩২৪ টাকা তাহলে আপনে টোটাল পাচ্ছেন ১০০০০ টাকা।এই ভাবে আপনে ১ লক্ষ টাকা পাবেন।

তো আপনাকে ৩৬ টি কিস্তি যৌথ দিতে বলা হয়েছে আপনার কিস্তি। কিস্তি অথবা পাঁচটি উপরে কোন কিস্তি দিয়ে আর না দিয়ে থাকেন তাহলে আপনি আপনার একাউন্টে টাকা নিয়ে আসতে পারবে এটার জন্য আপনার কোন লভ্যাংশ পাবেন না পারেন টাকাটা পেয়ে যাবেন।আর যদি ৩৬ টি কিস্তি পুড়া কমপ্লিট করে আপনে যদি টাকা নেন তাহলে আপনে লভ্যাংস পাবেন।


কিভাবে ডিপিএস একাউন্ট খুলবেন

নগদ অ্যাপস টি তে লগইন করার পরে ডিপিএস অপশনটিতে আপনারা ক্লিক করবেন। তারপর সেখানে তিনটি অপশন পাবেন (১) ডিপিএস স্কিম, (২) আমার ডিপিএস একাউন্ট, (৩) আমার রেফারেন্স।

প্রথম টাতে ডিপিএস স্কিমে ক্লিক করে আপনার নিজের মতো করে ডিপিএস চালু করে নিতে পারবেন। ১বছরে ৩৬ টি কিস্তির মাধ্যমে। ধরেন আপনে ১০ হাজার টাকার ডিপিএস একাউন্ট চালু করবেন তাহলে আপনাকে ১ বছরের ৩৬ টি কিস্তি দিতে হবে।

এর পর (২) আমার ডিপিএস একাউন্ট এখানে আপনাকে টাকা জমার দেওয়ার কয়েকটি অপশন থাকবে আপনে কি পরিমান টাকা জমা দিবেন তার লিস্ট।

এরপর (৩) আমার রেফারেন্স এখানে আপনার রেফারে সব ডিটেইলস দেওয়া থাকবে আপনে দেখতে পারবেন আপনে কত টাকা জমা রাখছেন কত জন রেফার করছেন তার সকল হিসাবের ডিটেইলস দেওয়া থাকবে।

এভাবে আপনারা নগদে ডিপিএস করে নিতে পারেন। আপনার মতো করে আপনে ডিপিএস চালি করে টাকা লেনদেন করতে পারবেন। আশা করি বিষয়টি বুঝতে পারছেন।


একটি এনআইডি কার্ড দিয়ে কয়টি নগদ একাউন্ট খুলা যায়

একটি এনআইডি কার্ড দিয়ে আপনি একটি পার্সোনাল নগদ একাউন্ট খুলতে পারবেন আমি আবার বলতেছি একটি এনআইডি কার্ড দিয়ে আপনি একটি পার্সোনাল নগদ একাউন্ট খুলতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনি একাউন্ট খুলতে পারবেন। একটি এনআইডি কার্ড দিয়ে কয়েকটি এজেন্ট একাউন্ট খুলতে পারবেন। তো এজেন্টের যে উদ্যোক্তা একাউন্ট যেগুলো আসে সেগুলো একাউন্ট আপনে কয়েকটি খুলতে পারবেন একটি এনআইডি কার্ড দিয়ে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Post a Comment (0)

নবীনতর পূর্বতন