বাংলাদেশের সেরা মোবাইল ব্যাংকিং কোনটি - Best Mobile Banking In Bangladesh

কোন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ টি বেশি সার্ভিস দিচ্ছে যেটা আমার মধ্যে আর বলে দিচ্ছি যে আমরা কম্পেয়ার করব বলবেন কি আপনি বিকাশ, নগদ, রকেট,  উপায় এই চারটা মোবাইল ব্যাংকিং আসলে বর্তমানে জনপ্রিয় সুইচ আপনার সাথে কম্পেয়ার করে দেখব যে কোন টার মধ্যে কোনটা বেশি দিক দিয়ে এগিয়ে।


বাংলাদেশের সেরা মোবাইল ব্যাংকিং ২০২২


বাংলাদেশের সেরা মোবাইল ব্যাংকিং

তো ফাস্টে আসি অনলাইন পেমেন্ট যেহেতু ঘরে বসে বর্তমানে অনলাইন পেমেন্ট এর ব্যাপারটা কিন্তু আমাদের মধ্যে একটা প্রচুর লোক চলে আসছে। যেটা আগে খুব কম ছিল অনলাইনে কেনাকাটা অনলাইনে বিভিন্ন জিনিসের পেমেন্ট করা এ ধরনের অভ্যাসের লকডাউনে বিকাশে ক্ষেত্রে যদি অনলাইন পেমেন্ট।

বিভিন্ন কাজে পেমেন্ট করতে পারেন যদি অনলাইন পেমেন্ট এর যে জায়গায় মোবাইল ব্যাংকিং পেমেন্ট করতে পারবেন সে জায়গায় বিকাশে পেমেন্ট করতে পারবেন। বিকাশের অফার এমবি অফার পাওয়া যাবে ৫% পার্সেন্ট এর মতো দেখা যাচ্ছে আপনার সাপোর্ট করা এবং কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস যদি আমরা আসলে পেমেন্ট করতে চাই স্বপ্ন আশা বিভিন্ন জায়গায় আছে সেই সব জায়গায় দেখা যায় যে বিকাশের অপশনটা অ্যাভেলেবেল।অ্যাভেলেবেল যদি আমরা অন্যের কথা চিন্তা করি সেই ক্ষেত্রে বিকাশের অপশন এই ক্ষেত্রে বেস্ট।

দ্বিতীয় তো নগদ এর ক্ষেত্রে পপুলার ডিসাইড গুলো আছে সেগুলো  ক্ষেত্রে অথবা নগদ এর অপশন থাকে। সব জায়গায় আসলে নগদ এর অপশন পাওয়া যায়না নিজের কিছু পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট আছে। নগদ পার্সোনাল একাউন্ট অনেকটা আসলে বিকাশে পেমেন্ট এর মতো।

রকেট অপশন পাওয়া যায় কিন্তু নিরসনের ক্ষেত্রে আপনার পেমেন্ট করতে গেলে অনেক সময় অনেক ধরনের প্রবলেম হয় যেমন টাকা পেমেন্ট দিতে কিন্তু টাকা যোগ হয়নি এ ধরনের ট্রানজেকশন ফেলড হওয়া এটা আসলে বিরক্ত কর। অনেকবার বিশেষ করে পেমেন্ট করতে গিয়ে অনেক ঝামেলা পোয়াতে হয়। রকেটের মাধ্যমে যখন পেমেন্ট করতে গিয়ে দেখা যায় টাকা আমার একাউন্টে থেকে চলে গেছে কিন্তু তার একাউন্টে যায় নি এতা একটা বড় ঝামেলা পোয়াতে হয়।

উপায় আপাতত আমার চোখে তেমন কোন পেমেন্ট অপশন অনলাইনে আমি আপাতত পায় নি। লকডাউনে মধ্যে সবচাইতে বেশি প্রয়োজন হয়েছিল আসলে টপআপের। মানে আপনে, মোবাইলে  তো কথা বলতেই হয় তো বাসায় বসে বসে থাকার কারণে প্রচুর পরিমাণে কথা বলা হয় বা ইন্টারনেট ব্রাউজিং করা হয় সেই ক্ষেত্রে মোবাইলের অফার টা অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।


বাংলাদেশের সেরা মোবাইল ব্যাংকিং - মোবাইল রিচার্জ

বিকাশের ক্ষেত্রে আমরা যখন অ্যাকসিডেন্ট থেকে আমরা যদি মোবাইল হিসেবে যাই সেখানে মধ্যে কোন কোন নাম্বারে রিচার্জ করেছে সেটা দেখাও ছাড়া আপনার নিজের নাম্বার টা দেখান তো আমরা সিলেক্ট করে যদি ধরো না হয় আমারটা সিলেট করলাম করার পরে আমি যেমনটা রিচার্জ করতে যাবো সেটার উপর ভিত্তি করে বিকাশ কিন্তু আমাকে সাজেস্ট করে যে আপনার জন্য এই অফার আছে। যেমন আমি ১০০ টাকা রিচার্জ করবো এখানের মধ্যে যখন চেক করুন চেক করার পর এখানে প্রতিটি তো আমাকে অফার দেখাবে। 

মনে করেন যে ৬০ টাকা রিচার্জ করব ৬০০ টাকা রিচার্জ করব তখন আমার ৬০০ টাকার উপরে আমি রিচার্জ করার জন্য সেম অনুপ্রবেশ করে আমাকে সাজেস্ট করতেছেন যে অফারটা নিতে পারেন স্পেশাল অফার। এছাড়া ইন্টার্নেট অপশন, কল রেট অফার, মিনিট বান্ডেল অফার এগুলা ফিক্সট করে আপনার পেমেন্ট এর উপরে।

এবার আমরা যদি নগদে চলে আসি নগদ এর ক্ষেত্রে আমরা যদি মোবাইলে চার্জ নাই এখানে এবং প্রশাসনিকভাবে এখান থেকে সিমিলারলি অনেক প্যাকেজ আছে সেগুলো দেখে খুঁজে খুঁজে বের করা একটু টাফ মানে আপনার বাজেটের বাইরে নাকি আছে এটা খুঁজে খুঁজে বের করতে হবে। যেটা বিকাশের অপশন আছে বাট এখানে কোন করেন আপনাকে আমরা যদি আমার নাম্বার টা সিলেক্ট করলাম করার পরে এখানে মনে করেন আমি কত টাকায় ১০০ টাকা দিবো। সে টাকা দিলে আমাকে কিন্তু কোন প্রকার সাজেস্ট করতে পারি অফার আছে আপনি চাইলে নিতে পারেন এবং এখান থেকে সিমিলারলি অনেক প্যাকেজ আছে সেগুলো দেখে খুঁজে খুঁজে বের করা একটু টাফ মানে আপনার বাজেটের বাইরে নাকি আছে এটা খুঁজে খুঁজে বের করতে হবে।

রকেটে সিমিলারলি অনেক টাইম লাগে নরমাল লগইন করতে। আমি এমন একটা জিনিস কম্পেয়ার করে দিয়েছি এই যে অ্যাপ গুলো আছে এই অ্যাপের মধ্যে সবচাইতে লগইন করা উচিত যেখানে প্রত্যেক টাইম এন্ড এভ্রি টাইম লাগে রকেটের ক্ষেত্রে। এটা আমার মতো আমরা যে কম্পিউটার ছিলাম সেটা হচ্ছে মোবাইল রিচার্জ এর ক্ষেত্রে এখানে কোন আসলে সাজেশনস কিছু নাই। এখানে আপনি আপনার নাম্বার লেখবেন ভাই এখান থেকে খুঁজে নিবেন আপনি আপনার নাম্বার খুঁজে নেওয়ার পর এখান থেকে সিলেট করলেন সাবমিট করলেন করার পর কেমন দিলেন সো আপনিই এর মধ্যে অপশন গুলো দেখতে পারবেন বিভিন্ন অপশন। আমার কাছে তুলনামূলক ভাবে অন্য জায়গায় ছাড়া আপনি নিতে পারেন।

উপায়তে আসার পর এখানে মোবাইল রিচার্জ অপশনে ক্লিক করি তাহলে আপনে আপনার নামবার সহ আরো অনেক নামবার দেখতে পাবেন।আমরা এখন কথার কথা আমার নাম্বার সিলেট করে দেখুন নিচের মধ্যে অনেকগুলো সাজেস্ট করতেছে। মনে করেন আমি ১০০ টাকা রিচার্জ করবো এখন এখানে অনেক অফার চলে আসবে মিনিট,এমবি,এসএমএস, সব ধরসের বান্ডিল অফার সহ আরো অনেক। কিন্তু এখানে সব চেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে আমার কাছে বিকাশ সব থেকে বেস্ট মনে হচ্ছে কারণ বিকাশে সবচেয়ে ভালো অফার গুলো পাওয়া যাচ্ছে যা অন্য গুলোতে এতো অফার পাওয়া যাচ্ছে না।


বাংলাদেশের সেরা মোবাইল ব্যাংকিং - বিদ্যুৎ বিল

হইবোরে সুচ এ বিল পেমেন্ট একশো ঊনপঞ্চাশ টা কোনটা বেশি ভালো সার্ভিস দিচ্ছে আমরা যায় বিকাশের ক্ষেত্রে বিকাশের ক্ষেত্রে নাইট্রোজেন গ্যাসের বিল ইন্টারনেটে বিভিন্ন সার্ভিসগুলো এডুকেশন এন্ড ন্যাশনাল ডেভলপমেন্ট কোন পেমেন্ট করতে পারবেন বিকাশের মাধ্যমে ক্ষেত্রে এখান থেকে যদি আপনার কোন প্রবলেম না থাকে। এখানে সব চেয়ে ভালো ফিচার আমার কাছে ভালো লাগছে সেটা হচ্ছে এখানে আপনার একাউন্ট সেভ করে রাখতে পারবেন সুবিধার ক্ষেত্রে। আপনাকে বার বার বের করা লাগছে না তারা সেভ করে রাখার সুবিধা দিচ্ছে এক্ষেত্রে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা টা আর থাকছে না। এটা আমার কাছে বিকাশের ফিচার টা ভালো মনে হচ্ছে।

নগদে আমরা যদি পল্লী বিদ্যুৎ এর কথা চিন্তা করেই সে অসৎ এবং এখানে সেভ করার কোন অপশন গুলো আছে সেগুলো সেভ করে রাখার কোন অপশন নাই। এবার আসি হচ্ছে রকেটের ক্ষেত্রে যদি আমরা আসলে বিল পেমেন্ট যাই এখানে জিনিসটা একটু দেখেননা টাইম লাগে আমি বললাম না যে সব চাইতে তো আমার কাছে মনে হয় যে যে কোন কিছু বের করতে অনেক টাইম লাগে। এছাড়া একখানে ভালো একটা ফিচার আসে বিল কিন্তু সেভ করে রাখতে পারবেন এবং যখন তখন বিল দিতে পারবেন আপনারা পরবর্তীতে আর খুঁজে বের করতে হবে না।

এখন আমরা যদি উপায়তে চলে আসি তাহলে আমরা যদি বিল পেতে ক্লিক করি তাহলে দেখবো উপায়তে এখনো এতোটা সুবিধা আনতে পারি না কারন নতুনদের জন্য একটু অসুবিধা হবে। তবে উপায় ক্ষেত্রে আরেকটা সুবিধা আসে আর সেইটা হচ্ছে আপনে খুব সহজে ইন্ডিয়ার ভিসা পেমেন্ট করতে পারবেন উপায় এপসের মাধ্যমে। এছাড়া আপনার যে ট্রাফিক ফাইন আসে সেটাও খুব সহজে উপায় মাধ্যমে দিতে পারবেন।


কোন মোবাইল ব্যাংকিং থেকে বেশি টাকা আনতে পারবেন

এবার আসি হচ্ছে আপনে কোন মোবাইল ব্যাংকিং থেকে বেশি টাকা আনতে পারবেন সে বিষয়ে। এক্ষেত্রে বিকাশ নিয়ে যদি আমরা কথা বলি ব্যাংক টু ইন্টারনেট সিলেক্ট করে ব্যাংক থেকে বিকাশে টাকা আনি সেক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে ২৯ ব্যাংক সার্পোট করো বিকাশ মানে আপনে ২৯ টা ব্যাংক থেকে টাকা আনতে পারবেন বিকাশে। এছাড়াও আরো দুটো ব্যাংক একাউন্ট লিংক করে রাখতে পারবেন অগ্রণী ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক এই দুটো ব্যাংক থেকে টাকা আনতে পারবেন বিকাশে। এছাড়াও আপনে কার্ড থেকেও টাকা আনতে পারবেন যে কোনো ব্যাংকের মাস্টার কার্ড এবং ভিসা কার্ড দিয়ে বিকাশে টাকা নিতে পারবেন।

এখন আমরা যদি ব্যাংকে থেকে নগদে টাকা আনতে যাই সেক্ষেত্রে আপনে ১৬ ব্যাংকের সার্পোট পাবেন। তার মানে আপনে ১৬ টা ব্যাংকে থেকে নগদে টাকা আনতে পারবেন। এবং নগদে যে কোনো মাস্টার কার্ড এবং ভিসা কার্ড দিয়ে খুব সহজে টাকা আনতে পারবেন।

আবার রকেটে এর কথা যদি বলি রকেটে আপনে শুধু ডাচ বাংলা ব্যাংকের লিংক সিলেক্ট করে রকেটে টাকা আনতে পারবেন। এখানে আপনে অন্য কোনো ব্যাংক থেকে টাকা আনতে পারবেন না এখানে সে অপশন গুলো নাই।

আবার উপায় নিয়ে কথা বলি সেক্ষেত্রে আমরা ইউসিবি ( UCB) ব্যাংক থেকে লিংক করা থাকলে সেখান থেকে টাকা আনতে পারবো। আর আপনে যে কোনো ব্যাংকের মাস্টার কার্ড এবং ভিসা কার্ড দিয়ে খুব সহজে উপায়তে টাকা আনতে পারবেন। তার মানে আমরা এখানে বুঝতে পারলাম যে সবচেয়ে বেশি অপশন রেখেছে বিকাশ, বিকাশে আমরা এখানে বেশি সুবিধা পাচ্ছি যেখানে আপনে টাকা আনতে পারবছেন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Post a Comment (0)

নবীনতর পূর্বতন